NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, মে ১৬, ২০২৫ | ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন ফিলিস টেইলর, গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক, ক্যাপ্টেন (অব.) সিতারা বেগম, বীর প্রতীক  এবং সাদাত হোসাইন ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে: মির্জা আব্বাস Bangladesh pledges specialized units, new partnerships, and several pilot  projects at the 2025 Berlin UN Peacekeeping Ministerial আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করায় ভারত উদ্বিগ্ন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র-সরঞ্জাম কিনবে সৌদি যুদ্ধবিরতিতে ভারত-পাকিস্তান বৈশাখী আবাহনে মানবের জয়গান নারীর ক্ষমতায়নে রবীন্দ্রনাথ: আধুনিকতার অগ্রদূত নিউইয়র্কের অ্যাসেম্বলি ও সিনেট মেম্বারের সাথে বিভিন্ন  দাবী-দাওয়া নিয়ে আলোচনা ভারত পাকিস্তান উত্তেজনায় কী বলছেন বিশ্বনেতারা
Logo
logo
আমরা এখন বাঘের মুখে পড়েছি

৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে: মির্জা আব্বাস


আকবর হায়দার কিরণ   প্রকাশিত:  ১৬ মে, ২০২৫, ০৫:০৭ এএম

৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে: মির্জা আব্বাস

গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন,  আজকে ঐক্যবদ্ধভাবে বিএনপি’র বিরুদ্ধে কথা বলা হচ্ছে। প্রথমদিকে যারা চাঁদাবাজি করছে তাদের মধ্যে এক দেড় হাজারকে তারেক রহমান বহিষ্কার করেছে। যারা এই সরকারে আছে তারাই এখন চাঁদাবাজি করছে। গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। আওয়ামী লীগও পাচার করেছে এ টাকা। আজ বিকালে কুমিল্লার শিল্পকলা একাডেমিতে বিএনপি’র সদস্য ফরম বিতরণ ও সদস্য নবায়ন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব বলেন। তিনি বলনে, দেশে এখন শান্তি নাই। এই সরকারের বিরুদ্ধে কোন কথা লেখা হচ্ছে না। কোন মিডিয়ায় এই সরকারের বিরুদ্ধে কিছু লিখতে পারছে না। আওয়ামী লীগের সময়ও লিখতে পারতো না। তিনি বলেন, শুধু আওয়ামী লীগই নয়, এখন বিএনপি’র শত্রু সবাই। কারণ অন্য দলসহ এ সরকারও নিশ্চিত বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। তাই নির্বাচন দেয়ার কথা বলা যাবে না।

মির্জা আব্বাস বলেন, সুযোগ সন্ধানী, যারা রাজপথ, মিটিং মিছিলে ছিলনা, তারাই বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি করছে। তাদেরকে বিএনপি’র সদস্য করা যাবে না। আওয়ামী লীগের লোকজনতো নয়ই। এখন পুলিশ যেসব আওয়ামী লীগের লোকজনকে গ্রেপ্তার করছে তাদেরকে ছাড়ানোর চেষ্টা করছে বিএনপি’র নামধারীরা।   তিনি বলেন, আমার বদ্ধমূল ধারণা, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্ভমৌত্বকে রক্ষার জন্য আমার নেতা জিয়া প্রাণ দিয়েছে। সেই স্বাধীনতা আজ হুমকির মুখে। আমরা আগে কুকুরের মুখে ছিলাম। এখন আমরা বাঘের মুখে পড়েছি। জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। আমি হয়তো আরো পরে নির্বাচন করতে বলতাম। কিন্তু আমার দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিরাপদ নয়।

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভুঁইয়া। বক্তব্য রাখে- বিএনপি’র চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমিন-উর রশিদ ইয়াছিন। কুমিল্লা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়ার সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন- কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমন, মহানগর বিএনপি’র সভাপতি উদবাতুল বারী আবু, দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু।