NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, জুন ১, ২০২৫ | ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
লায়ন্স ডিস্ট্রিক্ট ২০-আর২ এর গভর্নর পদে প্রথম বাংলাদেশি আসেফ বারী টুটুলের ঐতিহাসিক বিজয় ও সংবর্ধনা অবৈধভাবে পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে আনার জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ চারদিনব্যাপী নিউইয়র্ক আন্তর্জাতিক ৩৪তম বাংলা বইমেলা সমাপ্ত বাংলাদেশি প্রবাসীদের আনন্দঘন পরিবেশে কুইন্সে পালিত হলো ইউ এস এ ৯৭-৯৯ এর পহেলা বৈশাখ বাংলাদেশে সামরিক স্থাপনা প্রতিষ্ঠার কথা ভাবছে চীন, জানাল যুক্তরাষ্ট্র 'To achieve great things, we must dream big and take action to pursue them' চারদিনব্যাপী নিউইয়র্ক আন্তর্জাতিক বাংলা ৩৪তম বইমেলা শুরু ৩৪তম নিউ ইয়র্ক আন্তর্জাতিক বাংলা বইমেলা শুরু ২৩শে মে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন ফিলিস টেইলর, গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক, ক্যাপ্টেন (অব.) সিতারা বেগম, বীর প্রতীক  এবং সাদাত হোসাইন ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে: মির্জা আব্বাস
Logo
logo

অবৈধভাবে পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে আনার জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ


আকবর হায়দার কিরণ   প্রকাশিত:  ০১ জুন, ২০২৫, ০২:৫৬ এএম

অবৈধভাবে পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে আনার জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ

 নিউ ইয়র্ক, ২৭ মে ২০২৫: বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশসমূহ থেকে অবৈধভাবে পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে আনার জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অধিকতর জোরদারের আহ্বান জানিয়েছে। জাতিসংঘের সাউথ-সাউথ কোঅপারেশনের উচ্চ পর্যায়ের কমিটির ২২তম অধিবেশনে বক্তব্য প্রদানকালে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি সালাহউদ্দিন নোমান চৌধুরী বৈশ্বিক ন্যায়বিচার এবং পারস্পরিক বিশ্বাসযোগ্যতার স্বার্থে এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সম্মিলিত রাজনৈতিক সদিচ্ছার আহ্বান জানান।  রাষ্ট্রদূত চৌধুরী স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের জন্য প্রক্রিয়াধীন দেশসমূহের জন্য বর্তমানে বিদ্যমান বিশেষ সুবিধাগুলি দীর্ঘায়িত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

তিনি বলেন, এই সুবিধাগুলো আকস্মিকভাবে প্রত্যাহার না করে ধাপে ধাপে তুলে নেওয়া উচিত যাতে উত্তরণ প্রক্রিয়া টেকসই ও অপরিবর্তনীয় হয়।  তিনি উন্নয়নশীল দেশগুলোর নিজস্ব সম্পদ আহরণ এবং গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে ‘সোশ্যাল বিজনেস’ বা সামাজিক উদ্যোগের গুরুত্ব তুলে ধরেন। রাষ্ট্রদূত বলেন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, খাদ্য নিরাপত্তা এবং নবায়নযোগ্য শক্তির মতো খাতে এই ধরনের উদ্যোগ ইতিবাচক ও গুণগত পরিবর্তন আনতে সক্ষম।   যুবসমাজকে উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রধানতম শক্তি হিসেবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত তরুণদেরকে উন্নয়ন কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখার প্রতি গুরুত্ব দেন। তিনি তারুণ্যের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণভাবে কাজে লাগাতে শিক্ষা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসহ উদীয়মান প্রযুক্তিখাতে দক্ষতা অর্জনে অধিকতর বিনিয়োগের আহ্বান জানান।  রাষ্ট্রদূত চৌধুরী উন্নয়নশীল দেশসমূহের মধ্যে আন্তঃসহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে একটি ন্যায়সঙ্গত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক “তিন শূন্যের” বিশ্ব গঠনের প্রতি বাংলাদেশের পরিপূর্ণ সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।