NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ২১, ২০২৫ | ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
৩৪তম নিউ ইয়র্ক আন্তর্জাতিক বাংলা বইমেলা শুরু ২৩শে মে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন ফিলিস টেইলর, গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক, ক্যাপ্টেন (অব.) সিতারা বেগম, বীর প্রতীক  এবং সাদাত হোসাইন ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে: মির্জা আব্বাস Bangladesh pledges specialized units, new partnerships, and several pilot  projects at the 2025 Berlin UN Peacekeeping Ministerial আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করায় ভারত উদ্বিগ্ন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র-সরঞ্জাম কিনবে সৌদি যুদ্ধবিরতিতে ভারত-পাকিস্তান বৈশাখী আবাহনে মানবের জয়গান নারীর ক্ষমতায়নে রবীন্দ্রনাথ: আধুনিকতার অগ্রদূত নিউইয়র্কের অ্যাসেম্বলি ও সিনেট মেম্বারের সাথে বিভিন্ন  দাবী-দাওয়া নিয়ে আলোচনা
Logo
logo

শুধু ১৪ লাখ টাকা নয়, মামলার যাবতীয় খরচ মেটাতে হবে মমতাজকে


খবর   প্রকাশিত:  ২১ মে, ২০২৫, ১০:২৭ এএম

শুধু ১৪ লাখ টাকা নয়, মামলার যাবতীয় খরচ মেটাতে হবে মমতাজকে

 দক্ষিণবঙ্গে বিশেষ করে মুর্শিদাবাদ, বহরমপুর, মালদহ, কান্দি প্রভৃতি এলাকায় লোকসংগীত গায়িকা মমতাজ বেগমের জনপ্রিয়তা ছিল আকাশচুম্বী। আর সেই জনপ্রিয়তার সুযোগ নিয়েই তিনি তার শ্রোতাদের প্রতারণা করেছেন বলে আদালতের ধারণা। তিন তিনবার তাকে সমন করা হলেও তিনি যেভাবে আদালতকে এড়িয়ে গেছেন তা আদালত অবমাননার সমান আর সেই কারণেই ৯ই আগস্ট তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।   বাংলাদেশ সংসদের একজন দায়িত্বশীল সংসদ সদস্য হিসেবে তিনি উচিত কাজ করেননি বলেই রায়ে লিখেছেন বহরমপুর আদালতের সাব ডিভিশনাল জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট অলোক দাস। যদিও তৃতীয়বার উপস্থিত থাকার সমন পাওয়ার পর মানিকগঞ্জ-২ এর সংসদ সদস্য মমতাজ বেগম কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন মারফত আদালতকে জানিয়েছিলেন, তিনি কানাডায় শো করতে যাচ্ছেন বলে আদালতে হাজির থাকতে পারবেন না। আগের তিনবারও কোনও না কোনও অছিলায় হাজিরা এড়ানোর রেকর্ড থাকার জন্যে আদালত এবার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে।২০০৪ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বহরমপুরের একজন ইমপ্রেসারিও শক্তি শংকর বাগচির সঙ্গে মমতাজ বেগম দক্ষিণবঙ্গে অনুষ্ঠান করার ব্যাপারে চুক্তিবদ্ধ ছিলেন। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে মুর্শিদাবাদে একটি অনুষ্ঠান করার জন্য তিনি ১.৪ মিলিয়ন রুপি অর্থাৎ ১৪ লাখ রুপি নিলেও অনুষ্ঠানে হাজির হননি। ওই অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তারা ইমপ্রেসারিও শক্তি শংকর বাগচির ওপর এর দায় চাপান এবং তাকে নিগ্রহ করা হয়।  শক্তি শংকর আদালতের দ্বারস্থ হন। আদালতে মামলাটি দীর্ঘদিন চললেও মমতাজ বেগম উপস্থিত হননি।  এবার তার  দাবি যে ১৪ লাখ টাকা তো তাকে ফিরিয়ে দিতে হবেই এছাড়াও মামলা এবং আইনজীবীদের খরচ,  যাতায়াতের খরচ সব মেটাতে হবে মমতাজ বেগমকে। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়ার পর মামলার যে অবস্থা তাতে দেশে ফিরলেই মমতাজ বেগমকে আসতে হবে বহরমপুরে এবং অ্যারেস্ট ওয়ারেন্টকে মর্যাদা দিতে হবে। একটাই মাত্র রক্ষাকবচ মমতাজের, তিনি সংসদ সদস্য। তাকে গ্রেপ্তার করতে গেলে ভারতীয় পুলিশকে বাংলাদেশের সংসদের স্পিকারের অনুমোদন নিতে হবে। যেহেতু এটি ফৌজদারি মামলা তাই পুলিশের ধারণা স্পিকারের অনুমতি তারা পাবে।