NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ২২, ২০২৫ | ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
৩৪তম নিউ ইয়র্ক আন্তর্জাতিক বাংলা বইমেলা শুরু ২৩শে মে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন ফিলিস টেইলর, গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক, ক্যাপ্টেন (অব.) সিতারা বেগম, বীর প্রতীক  এবং সাদাত হোসাইন ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে: মির্জা আব্বাস Bangladesh pledges specialized units, new partnerships, and several pilot  projects at the 2025 Berlin UN Peacekeeping Ministerial আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করায় ভারত উদ্বিগ্ন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র-সরঞ্জাম কিনবে সৌদি যুদ্ধবিরতিতে ভারত-পাকিস্তান বৈশাখী আবাহনে মানবের জয়গান নারীর ক্ষমতায়নে রবীন্দ্রনাথ: আধুনিকতার অগ্রদূত নিউইয়র্কের অ্যাসেম্বলি ও সিনেট মেম্বারের সাথে বিভিন্ন  দাবী-দাওয়া নিয়ে আলোচনা
Logo
logo

জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালন


খবর   প্রকাশিত:  ২২ মে, ২০২৫, ১২:২৭ এএম

জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালন

নিউইয়র্ক, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩:   আজ যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২৩’ পালন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে শহিদ বুদ্ধিজীবীসহ মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোrসর্গকারী সকল বীর শহিদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয় এবং তাঁদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করা হয়। এরপর দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।   আলোচনা পর্বে মূল বক্তব্য রাখেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের উপস্থায়ী প্রতিনিধি ও চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স তৌফিক ইসলাম শাতিল। উপস্থায়ী প্রতিনিধি তার বক্তব্যের শুরুতে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পরিবারের শাহাদাৎ বরণকারী সকল সদস্য, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরে নিহত সকল শহিদ বুদ্ধিজীবী, মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল বীর শহিদ এবং সম্ভ্রমহারা মা-বোনদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। দিবসটিকে আমাদের ইতিহাসের এক কলঙ্কময় অধ্যায় হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “জাতির এই বীর সন্তানেরা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে বুদ্ধিবৃত্তিক চেতনা দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বিজয়ের পথ প্রশস্ত করেন।

মহান মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিনগুলোতে পাকহানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা যখন বুঝে গিয়েছিল যে তাদের পরাজয় নিশ্চিত, তখনই তারা বাংলাদেশকে মেধাশূণ্য করতে বেছে বেছে পরিকল্পিতভাবে আমাদের বুদ্ধিজীবিদের নির্মমভাবে হত্যা করে।” তিনি আরো বলেন যে, শহিদ বুদ্ধিজীবীদের হারানোর শোককে শক্তিতে রূপান্তর করে একটি জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনের মাধ্যমে যদি আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সুখী-সমৃদ্ধ-উন্নত-সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে পারি, তবেই তাঁদের আত্মত্যাগ স্বার্থক হবে। অবশেষে নতুন প্রজন্মের কাছে আমাদের শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শকে তুলে ধরার জোরালো আহ্বান জানিয়ে উপস্থায়ী প্রতিনিধি তার বক্তব্য শেষ করেন।   আলোচনা অনুষ্ঠানে মিশনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন মিশনের দূতালয় প্রধান ফাহমিদ ফারহান।