NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, মে ২৫, ২০২৫ | ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চারদিনব্যাপী নিউইয়র্ক আন্তর্জাতিক বাংলা ৩৪তম বইমেলা শুরু ৩৪তম নিউ ইয়র্ক আন্তর্জাতিক বাংলা বইমেলা শুরু ২৩শে মে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন ফিলিস টেইলর, গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক, ক্যাপ্টেন (অব.) সিতারা বেগম, বীর প্রতীক  এবং সাদাত হোসাইন ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে: মির্জা আব্বাস Bangladesh pledges specialized units, new partnerships, and several pilot  projects at the 2025 Berlin UN Peacekeeping Ministerial আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করায় ভারত উদ্বিগ্ন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র-সরঞ্জাম কিনবে সৌদি যুদ্ধবিরতিতে ভারত-পাকিস্তান বৈশাখী আবাহনে মানবের জয়গান নারীর ক্ষমতায়নে রবীন্দ্রনাথ: আধুনিকতার অগ্রদূত
Logo
logo

ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব বিশ্বে চীনের অভিন্ন কল্যাণের সমাজ গড়ে তোলার প্রস্তাব


আন্তর্জাতিক: প্রকাশিত:  ২৪ মে, ২০২৫, ০৯:১৫ এএম

ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব বিশ্বে চীনের অভিন্ন কল্যাণের সমাজ গড়ে তোলার প্রস্তাব

 

সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি অব্যাহতভাবে অবনতি হচ্ছে, আন্তর্জাতিক সমাজ এজন্য খুব উদ্বিগ্ন। স্থানীয় সময় গত বুধবার, জাতিসংঘে চীনের স্থায়ী প্রতিনিধি ‘চারটি আবশ্যক" প্রস্তাব করেছেন। প্রস্তাবটি আন্তর্জাতিক সংঘাত সমাধানের বিষয়ে চীনের ধারাবাহিক অবস্থান প্রতিফলিত করেছে। এই প্রস্তাব শান্তি, আলোচনা এবং সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের আহ্বান জানিয়েছে।

বর্তমানে, ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব অব্যাহত রয়েছে, বিশ্বব্যাপী উন্নয়ন ঘাটতি বাড়ছে এবং আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে। "আমাদের কী ধরনের বিশ্ব তৈরি করা উচিত এবং এ বিশ্ব কীভাবে তৈরি করা যায়?" এমন যুগের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে চীন। তা হলো মানবজাতির জন্য একটি অভিন্ন কল্যাণের সমাজ গড়ে তোলা।

গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার ৭৫ বছরে, চীন কোনো যুদ্ধ বা সংঘাত শুরু করেনি, অন্য দেশের ভূখণ্ডে আক্রমণ করে নি। গত শতাব্দীর ৫০-এর দশকে চীনের প্রস্তাবিত শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচনীতি আন্তর্জাতিক নিয়ম এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মৌলিক নীতিতে পরিণত হয়েছে। এ সময় চীন প্রধান আন্তর্জাতিক সমস্যা সমাধানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে। সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনস্থাপনের মধ্যস্থতা থেকে শুরু করে ফিলিস্তিনের সঙ্গে ঐতিহাসিক পুনর্মিলন এগিয়ে নেওয়া এবং ইউক্রেন সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের জন্য চেষ্টা করা থেকে শুরু করে মিয়ানমার সংঘাতে সংশ্লিষ্ট পক্ষের মধ্যে শান্তি আলোচনায় মধ্যস্থতা করা পর্যন্ত চীন সবসময় ভূমিকা রেখেছে।
 
২০২২ সালে, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগের প্রস্তাব করেছিলেন, যা নিরাপত্তার ঘাটতি কাটাতে এবং স্থায়ী শান্তির জন্য মৌলিক নির্দেশনা দিয়েছে। তথ্য প্রমাণ থেকে দেখা যায় যে, চীনের উন্নয়নের প্রতিটি পদক্ষেপের সঙ্গে সঙ্গে শান্তির জন্য তার শক্তি আরও শক্তিশালী হয়েছে। জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তনিও গুতেরেস মন্তব্য করেছেন যে, চীনের শান্তিপূর্ণ উন্নয়ন মানব ইতিহাসের একটি মহৎ কাজ এবং গোটা মানবজাতির শান্তি ও অগ্রগতির জন্য সহায়ক।

সূত্র: শুয়েই-তৌহিদ-আকাশ, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।